যশোরে আগামী পরশু মঙ্গলবার থেকে টিসিবির পণ্য পেতে যাচ্ছেন তালিকাভুক্তরা। পবিত্র রমজান উপলক্ষে এক লাখ ৩৭ হাজার চারশ’ ৩৯ টি প্যাকেট ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির জন্য তৈরির কাজ চলছে। শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে এই কাজ। প্রায় দেড় লাখ প্যাকেট তৈরির এই মহাযজ্ঞে অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আর তদারকি করছেন জনপ্রতিনিধিসহপ্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তারা। দায়িত্বপ্রাপ্তরা রাতদিন কাজ করছেন; কারণ আগামী পরশু ১৫ মার্চ থেকে টিসিবির এসব পণ্য বিতরণের কাজ শুরু হবে। প্রথম দফায় তিন ধরনের পণ্য পাবেন কার্ডধারী লোকজন। এসব পণ্যের মধ্যে থাকবে দু’ কেজি সয়াবিন তেল, দু’ কেজি মসুর ডাল ও দু’ কেজি চিনি। এই ছয় কেজি পণ্য কিনতে লাগবে চারশ’ ৬০ টাকা। আগামী ১৫ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় এই তিনটি পণ্যের সাথে দু’ কেজি ছোলা দেয়া হবে বলে কয়েকজন ডিলার জানিয়েছেন।সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, যশোরে ৭৩ জন ডিলারের মধ্যে ৬৩ জন টিসিবির পণ্য বিতরণ করবেন। লাইসেন্স নবায়ন না করায় ১০ জন বাদ পড়েছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। যে ৬৩ জন ডিলার পণ্য বিতরণ করবেন তাদের মধ্যে সদর উপজেলায় ১৬, কেশবপুরে ছয়, ঝিকরগাছায় সাত, মণিরামপুরে ১০, শার্শায় আট, অভয়নগরে ছয়, বাঘারপাড়ায় পাঁচ ও চৌগাছায় ছয়জন রয়েছেন।
সূত্রমতে, প্রতিটি ইউনিয়নে দু’টি এবং পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি স্থান নির্দিষ্ট করা হবে। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত সভা হবে আজ। ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার তরফ থেকে টিসিবির পণ্য বিতরণ সংক্রান্ত মাইকিং করা হবে। নির্ধারিত দিনে কার্ডসহ হাজির হতে হবে নির্দিষ্ট জায়গায়। সেখানে টিসিবি ডিলারের কাছে ৪শ’ ৬০ টাকা দিয়ে তিন প্রকারের ছয় কেজি পণ্য নিতে পারবেন তালিকায় থাকা ব্যক্তিরা। প্রথম দফায় ১৫ মার্চ ছোলা দেয়া হচ্ছে না বলে ডিলাররা জানিয়েছেন। দ্বিতীয় দফায় ছোলা পাবেন তালিকাভুক্তরা।
টিসিবি পণ্যের প্যাকেট তৈরির কাজ হচ্ছে সদর উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন ঝুমঝুমপুরে খাদ্যবিভাগের গুদামে। শনিবার প্যাকেট তৈরির কার্যক্রম পরিদর্শন করেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী। দফায় দফায় পরিদর্শন করছেন প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরাও।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল হাসানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী ১৫ মার্চ থেকে বিতরণ শুরু হবে। এ লক্ষ্যে প্যাকেট তৈরির কাজ চলছে। শুক্রবার থেকে প্যাকেট তৈরি শুরু হয়েছে।
টিসিবি থেকে তালিকাভুক্ত প্রত্যেক পরিবারের জন্য বরাদ্দ থাকবে দু’টি প্যাকেট। প্রথম দফায় প্রতি প্যাকেটে থাকবে ছয় কেজি নিত্যপণ্য। এসব পণ্যের মধ্যে থাকবে দু’ কেজি সয়াবিন তেল, দু’ কেজি মসুর ডাল ও দু’ কেজি চিনি। তালিকাভুক্ত প্রত্যেকে দু’ দফায় দু’টি প্যাকেট পাবেন। তবে, দ্বিতীয় দফায় দু’ কেজি ছোলাও থাকবে বলে ডিলাররা জানিয়েছেন।
পবিত্র রমজান মাসে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে নিম্ন আয়ের মানুষকে অর্থনৈতিক সাশ্রয় দিতে সরকার টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে যশোরে নিত্য প্রয়োজনীয় এসব পণ্য সরবরাহ করছে। এই তালিকায় জেলার ৯৩ টি ইউনিয়নের আটশ’ ৩৭ ও আটটি পৌরসভার ৭২ টি মিলে নয়শ’ নয়টি ওয়ার্ডের তালিকাভুক্তরা পাবে টিসিবির এসব পণ্য। ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর যশোরের সহকারী পরিচালক ওয়ালিদ বিন হাবিবের পণ্য বিতরণের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন,‘আজ রোববার এ সংক্রান্ত সভা হবে। সভায় সবকিছু চূড়ান্ত করা হবে।’ ডিলাররা বলছেন, প্রথম দফায় ছয় কেজি পণ্যে কমপক্ষে দুশ’ ৯০ টাকা সাশ্রয় হবে।
টিসিবি থেকে তালিকাভুক্ত প্রত্যেক পরিবারের জন্য বরাদ্দ থাকবে দু’টি প্যাকেট। প্রথম দফায় প্রতি প্যাকেটে থাকবে ছয় কেজি নিত্যপণ্য। এসব পণ্যের মধ্যে থাকবে দু’ কেজি সয়াবিন তেল, দু’ কেজি মসুর ডাল ও দু’ কেজি চিনি। তালিকাভুক্ত প্রত্যেকে দু’ দফায় দু’টি প্যাকেট পাবেন। তবে, দ্বিতীয় দফায় দু’ কেজি ছোলাও থাকবে বলে ডিলাররা জানিয়েছেন।
পবিত্র রমজান মাসে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে নিম্ন আয়ের মানুষকে অর্থনৈতিক সাশ্রয় দিতে সরকার টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে যশোরে নিত্য প্রয়োজনীয় এসব পণ্য সরবরাহ করছে। এই তালিকায় জেলার ৯৩ টি ইউনিয়নের আটশ’ ৩৭ ও আটটি পৌরসভার ৭২ টি মিলে নয়শ’ নয়টি ওয়ার্ডের তালিকাভুক্তরা পাবে টিসিবির এসব পণ্য। ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর যশোরের সহকারী পরিচালক ওয়ালিদ বিন হাবিবের পণ্য বিতরণের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন,‘আজ রোববার এ সংক্রান্ত সভা হবে। সভায় সবকিছু চূড়ান্ত করা হবে।’ ডিলাররা বলছেন, প্রথম দফায় ছয় কেজি পণ্যে কমপক্ষে দুশ’ ৯০ টাকা সাশ্রয় হবে।
No comments:
Post a Comment